মাফিয়া চক্রের জালে বাংলাদেশ।একজন সাহসী মানুষ, সাংবাদিক মোঃ রিয়াদুল ইসলাম জামাল কে অপহরণ নির্যাতন অবশেষে মুক্তি পন আদায়।

( রংপুর বিভাগীয় চীপ )

এলাকা বাসি ও সাংবাদিক জামালের তদন্ত মতে, ঢাকা জেলার সাবেক, সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য, মোঃ মফিজার রহমান রাজু, যিনি শেখ হাসিনার এই একজন সহচর, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে, কপাল খুললো তার।, কিশোর গ্যাং নিয়ে চলাফেরা করেন তিনি। সাধারণ মানুষ এর চোখে ধুলে দিতে, বোজানোর জন্য করেন রং এর কাজ – আবার সে আবার রাজনীতিবিদ, সেই কিশোর গ্যাং নিয়ে বাবা খায়,ও এ মরণ নাষক এর নেট নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন বলে জানা যায়, দিন রাতে, বাংলা মদ,ও সাফলায়ার সে এবং অনন্য নেশা করেন সে নিজেও,। যা ডোপ টেস্ট করলেই প্রমাণ মিলবে,
গত মে মাসের ২০ তারিখ রাত ১১ টায় ফোন করেন সাংবাদিক রিয়াদুল ইসলাম জামাল কে,, যিনি বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্ট রিপোর্টার্স কাউন্সিল এর প্রতিষ্ঠাতা, আহ্বায়ক, এবং দৈনিক যুগান্তর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন, সে অনুস্ধানী নিউজ করেণ। মফিজার রহমান রাজু ফোন করে রিয়াদুল ইসলাম জামাল কে বলেন জরুরী কথা আছে বাসার পাশের চায়ের দোকানে আসো আমি সরল মন এবং বিশ্বাসে গেলাম তাঁর সাথে কারণ আমি একজন সাংবাদিক। সে আমার সাথে কিছুক্ষন কথা বলার পর রাজু ফোন করেন তার কিশোর গ্যাংয়ের আরো দুইজন কে। তারা ঐ জায়গায় আসলে রাজু সাহেব এর নিজ মোটরসাইকেল তাদের হাতে দিয়ে দেয়। এবং আমাকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে আমি ডাক চিৎকার করতে গেলে কিশোর গ্যাংয়ের একজন আমার পিটে পিস্তল ধড়ে মেড়ে দিবো বলে হুমকি দেয়। আমি বাধ্য হয়ে তাদের সাথে মোটরসাইকেলে উঠি। আমাকে নিয়ে যায়,তখনও আমার পেটে পিস্তল লোট করা। আশুলিয়া পলাশবাড়ীর এক বাসার পকেট রুমে আমাকে নিয়ে যায়, সেখানে চলে সারা রাত বাবা খাওয়ার আড্ডা। আমাকে সারারাত রাজু লোহাড় পাইপ দিয়ে পিটিয়েছে এবং বুকের উপর উঠে পারিয়েছে। যখন রাত কেটে গেল সকাল হলো। সে সহ তার কিশোর গ্যাং ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবী করেন। আমার স্ত্রী কে ফোন করে মুক্তিপন এর ৫০ হাজার টাকা চায় নতুবা আমাকে মেরে ফেলবে এই বলে, আমার স্ত্রী কে ফোন করেন।এভাবে সারা রাত ও দিন চলে যাওয়ার পর বিকাল ৪ টায় আমার বউ ৫০ হাজার টাকা দিতে রাজি হয়। টাকা নেয়ার পর আমাকে অমানুষিক নির্যাতন করে, পরে ছেড়ে দেয় মুক্ত করে দেয়। কিন্তু মুক্তি দেওয়ার আগে আমাকে রাজু এবং তার কিশোর গ্যাং বলেছে আমি বা আমার বউ পরিবার কেউ এই ঘটনা যদি পুলিশ অথবা কাউকে বলি তাহলে আমাকে প্রানে মেরে ফেলবে। মুক্তি পনের টাকা দিয়ে মুক্তি হওয়ার পরে ও জুন মাসের ৬ তারিখে আমাকে ফোন করেন তার কিশোর গ্যাং এর একজন সদস্য যাহার নাম জানিনা নাম্বার আছে ।
তিনি বলেন ৫০ হাজার টাকা বিকাশে পাঠানোর জন্য আমি বললাম কিসের টাকা? তিনি বললেন ৫০ হাজার দিছো আরও ৫০ হাজার দিতে হবে নতুবা তোমাকে মেরে ফেলবো। এই কথা শুনে আমি ফোন কেটে দেই আমার ব্যাক্তিগত হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে আমাকে এবং আমার স্ত্রী কে হুমকি প্রধান করে যাহার স্কিন সর্ট রয়েছে। আমার উপর নির্যাতনের প্রমান ও সাক্ষী আছে ।আমি রাষ্ট্রের কাছে আমার পরিবার ও আমার জানমালের নিরাপত্তা চাই। রাষ্ট্র প্রধান নোবেল জয়ী ডাঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যার কে অনুরোধ রইলো অবিলম্বে এ-ই মাদক মাফিয়া চক্রকে ধরে আইনের আওতায় আনার অনুরোধ করা হইলো এবং সাংবাদিক নেতা জামালের জান মালের নিরাপত্তা দেওয়া হোক না হলে বাংলাদেশের সাংবাদিক দের রাজপথে নামার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বলে সাংবাদিক জামাল নিশ্চিত করেছেন।