লালমনিরহাটের তিস্তা বাসস্ট্যান্ডে সেনাবাহিনীর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা টহল জোরদার

মুহাম্মদ রাওফুল বরাত বাঁধন ঢালী রংপুর বিভাগীয় চীপ।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে লালমনিরহাট শহর ও আশপাশের এলাকায় মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যানজট নিয়ন্ত্রণে রাখতে সেনাবাহিনীর কঠোর নজরদারি ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। লালমনির হাট জেলা সেনাবাহিনী ক্যাম্পের কমান্ডার গনের নেতৃত্বে ২৪ ঘণ্টা টহল ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে বলে জানা যায়, , যাতে সাধারণ জনগণের জীবন মানের উন্নয়ন ও নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় লালমনিরহাট জেলা তিস্তা উপজেলা বাজার মোড়স্থ সেনাবাহিনী টহল জোরদার রয়েছে ।
ঈদে মানুষের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় অতিরিক্ত যানজট সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও সেনাবাহিনীর তৎপরতায় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হচ্ছে বলে জনমত প্রশন করেণ । শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও ব্যস্ততম সড়কগুলোতে সেনা সদস্যরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করছে, যাতে যান চলাচল স্বাভাবিক থাকে।
শুধু লালমনিরহাটেই নয়, সারাদেশব্যাপী সেনাবাহিনী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে এবং সন্দেহজনক কোনো কিছু নজরে এলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান।
সেনাবাহিনীর একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবারের ঈদে তারা পরিবার-পরিজন ছাড়াই পালন করছেন, দেশের মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই, তারা মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন। যাবেন আর
এক সেনা সদস্য বলেন, “আমাদের কাজ হলো জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আমরা চাই, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ উদযাপন করুক।”
এ বিষয়ে অটোরিকশাচালক সেলিম মিয়ার সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, “সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগের ফলে শহরে যানজট কমেছে, মানুষ স্বস্তিতে চলাচল করতে পারছে। আমরা তাদের এই প্রচেষ্টার জন্য কৃতজ্ঞ।”
স্থানীয় বাসিন্দারা সেনাবাহিনীর এই ভূমিকার প্রশংসা করেছেন এবং মনে করছেন, এর ফলে ঈদের সময় যানজট ও নিরাপত্তাজনিত সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।
সাধারণ সুশীল সমাজের জনগণ মনে করেন সেনাবাহিনীর হাতে দেশের ভার নির্বাচনের তিন মাস আগে হস্তান্তর করা দরকার যা রাষ্ট্রের সার্থে বিশেষ ভুমিকা রাখবে।