কুড়িগ্রামে পৃথক-পৃথকভাবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
এমডি আরশাদুল হক
কুড়িগ্রামে পৃথক পৃথকভাবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি ঘিরে র্যালি ও সমাবেশ করেছে কুড়িগ্রাম জেলা ও উপজেলার বিএনপি’র বিভিন্ন অংগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীবৃন্দ। দিবসটি উপলক্ষে সকাল থেকে বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা উৎসুক জনতা ও উপজেলা – জেলা বিএনপিসহ অনান্য অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মী র্যালিতে অংশগ্রহণ করে। এ সময় বিভিন্ন গ্রুপের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে মিছিল ও সমাবেশে জনসমুদ্র পরিণত হয় কুড়িগ্রাম পৌর শহর।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দিনব্যাপী নানান আয়োজনে পৃথক পৃথকভাবে এই জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন করেন নেতাকর্মীরা।
অপরদিকে সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি তাসভীরুল ইসলাম সমর্থিত গ্রুপের আরও একটি র্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।পৌর শহরের দাদামোড় থেকে একটি র্যালী বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ শেষে কলেজ মোড় নতুন পোস্ট অফিসের সামনে সমাবেশ করেন তারা। এ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বক্তব্য রাখেন সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ, জেলা যুবদল সভাপতি রায়হান কোবির জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাসান জোবায়ের হিমেল সহ অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও একই দিনে বিকেলে সদর উপজেলার হোলোখানা ইউনিয়নে আরও একটি র্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। হলোখানা ইউনিয়ন হাই স্কুল মাঠ থেকে র্যালি শুরু হয়ে বাজার প্রদক্ষিণ শেষে আবারও হাই স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি মোঃ উমর ফারুক, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহাবুবার রহমান প্রমূখ।
এ সমাবেশে সাবেক এমপি উমর ফারুক বলেন শহীদ জিয়া শুধু স্বাধীনতার ঘোষক-ই ছিলেন না, তিনি ছিলেন রাখাল রাজা, গরীব দুখি মানুষের ত্রাণকর্তা।আর পলাতক শেখ হাসিনা ছিলেন দুর্নীতি আর সন্ত্রাসের ত্রাণকর্তা – জননী।