চট্টগ্রাম আনোয়ারা উপজেলার সহ বেশ কিছু এলাকায় টানা ভারি বৃষ্টির ও জোয়ারের পানিতে জলাবদ্ধতায় জন-সাধারণের ভোগান্তি

আহমদ রেজা চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

গত কয় দিন টানা বৃষ্টি ও সমুদ্রের পানি বৃদ্ধি সহ খালের পানি বেড়ে যাওয়ার ফলে টানা বৃষ্টি জন জীবনের বেহাল দশা। নগরী চট্টগ্রাম সিমেন্ট ক্রোরাসি সংলগ্ন রেল বীট হয়তে পকেট গেইট পযন্ত বারি বর্ষণের পানিতে ডুবে বসবাসরত বাসা বাড়ী,জনপদ,দোকান পাট।,নগরী মুরাদপুর সহ পরিবহন চলাচল সহ জন সাধারণে ভোগান্তি। এ নিয়ে জানতে চায়লে জন সাধারণ বলে। বেশ কিছু দিন টানা বৃষ্টিতে এভাবে পানি বেড়ে যাওয়ায় আমাদের বাজার ব্যবস্থা,জন জীবন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে। সব চায়তে বড় বিষয় পানি নিষ্কশনের বিষয়ে ড্রেনের ভেতর দিয়ে ওয়াশার পানির লাইন সংযোগ। ড্রেনের সাপ্লাই পানি চলালের বাধা পরায়।পানি নিষ্কাশনের অনুপযোগী হয়ে পরে।যার ফলে সঠিক সময় ড্রেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ না হওয়াতে,জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় বলে জানায়।সিটি মেয়র,কাউন্সিলরদের মন গড়া ব্যবস্থাপনার কারনে এসব হয়। ড্রেনের নিচে পানির লাইনের এলো পাতারি সংযোগে ময়লা আর্বজনা বাধাপ্রাপ্ত হয়,অতি অল্প বৃষ্টিতে তার মাঝে দেখা দিচ্ছে পানিবাহিত রোগ।বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার গঠনের পর যদি কোন সুরাহা হয়।তাহলে এ দুর্বস্থা থেকে মুক্ত হবে বলেন তারা। এদিকে দক্ষিণ চট্টগ্রাম আনোয়ারা উপজেলা বেশ কিছু এলাকায় একই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। গাছ বাডীয়ার বাসীন্দা সুমাইয়া জান্নাত গন মাধ্যমে বলে। তাদের এলাকার খালের পাশে বাডি হওয়াতে অল্প বৃষ্টি পানি উঠে যায়। এ বিষয় জানতে চায়লে তিনি আরো বলে নদীর সাথে খাল সংযুক্ত খননের সঠিক ব্যবস্থা না হওয়ায় ভরাট হয়ে যায়।আর যখন জোয়ারের পানি ও বৃষ্টি পানি এক হয়।তখন সব তলিয়ে যায়। গ্রামের বেশ কিছু জায়গায় পাকা,কাঁচা সড়ক,গ্রাম সহ জলবদ্ধতায় সৃষ্ট হয়ে পানিতে প্লাবিত হয়। এর মাঝে টানা বৃষ্টি ঘর-বাড়ী সহ নিচু জায়গা গুলোতে এ সমস্যা দেখা দেয় হরদম।এ নিয়ে তা নিয়ে ইউ পি চেয়ারম্যান, মেম্বার, উপজেলা চেয়ারম্যান সহ কেউ সহযোগিতা করেনিমাতা ব্যাথা নাই কারে। বিগত টানা কয় বছর একই এলাকার সহ পার্শবর্তী গ্রাম ফসলী জমি সহ নদীর পানির ক্ষয়ক্ষতিতে ভোগছেন অনেক গুলো পরিবার সাধারণ শিক্ষার্থী । সরকার ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সহযোগিতা কমনা করছেন বলে অনুরোধ জানান এলাকার ভুক্ত ভোগীরা