ক্ষমতার লোভে অগ্নি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে পুরাতন চরিত্রে ফিরেছে বিএনপি জামায়াত

ক্ষমতার লোভে অগ্নি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে পুরাতন চরিত্রে ফিরেছে বিএনপি জামায়াত

ক্ষমতার লোভে অগ্নি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে পুরাতন চরিত্রে ফিরেছে বিএনপি জামায়াত

ক্ষমতার লোভে অগ্নি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে পুরাতন চরিত্রে ফিরেছে বিএনপি জামায়াত

খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার খালেক বলেন “বিএনপি জামায়াত রাজপথে এবং রাজনীতিতে পরাজিত হয়েছে। তারা ১৪ সালের মত অগ্নিসন্ত্রাস, নারী নির্যাতন, গাড়িতে পেট্রোল বোম হামলা করে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। তারা দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা না ভেবে অমানবিক ভাবে অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। বাংলাদেশের জনগণ ১৩-১৪ সালের তাদের অগ্নি সন্ত্রাসের ঘৃণিত ইতিহাস এখনো ভুলিনি। তিনি আরও বলেন দেশের উত্তরবঙ্গে একুশটি বাড়িতে একযোগে গান পাউডার দিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে। দিনাজপুরে ইয়াসমিন ও রামপালের ছবি রাণী, পূর্নিমা রাণী, খুলনার দৌলতপুরে রুনিকে ধর্ষণ করে হত্যাসহ অসংখ্য মা বোনদের ধর্ষণ করেছে। বাগেরহাটের ঠাকুরবাড়ীতে হামলাসহ সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ভাংচুর করেছে বিএনপি জামায়াত। তাদের সেই জ্বালাও পোড়াও খুন হত্যা ও অগ্নি সন্ত্রাসের প্রতিবাদে গত নির্বাচনে এদেশের জনগণ তাদের ভোটাধিকারের মাধ্যমে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিএনপি জামাতের অপকর্মের জবাব দিয়েছে। ক্ষমতার লোভে অগ্নি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে পুরাতন চরিত্রে ফিরেছে বিএনপি জামায়াত। মেয়র আরও বলেন, এতিমের টাকা চুরি করে লন্ডনে বসে তারেক জিয়া দেশকে অশান্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। জনগণ পুনরায় নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে তাদের এই অগ্নি সন্ত্রাস ও দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের জবাব দিবে।  তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে আমাদের সকলকে বিভেদ ভুলে রাজপথে নামতে হবে, ভোটারদের দ্বারে দ্বারে আমাদের যেতে হবে এবং বিএনপির অগ্নি সন্ত্রাস ও সকল ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে হবে রাজনৈতিক ভাবে। তিনি মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ কে ধন্যবাদ দিয়ে আরও বলেন আমার সিটি নির্বাচনে স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রশংসনীয় কাজ করেছে মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তারা ভোট প্রার্থনা করেছে। রবিবার বিকাল ৫ ঘটিকায় নগরীর শিববাড়ী মোড়ে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত অনষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো: সাইফুর রহমান ছিন্টু। খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এমএ নাসিমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেল সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো: ফারুক আহমেদ, কাউন্সিলর জেডএ মাহমুদ ডন, মুন্সি মো: মাহবুব আলম সোহাগ, এ্যাড আলোকা নন্দা দাশ, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, হাফেজ মো: শামিম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, শেখ মোশাররফ হোসেন, অধ্যাপক রুনু ইকবাল বিথার, এ্যাড সরদার আনিসুর রহমান পপলু, এসএম আকিল উদ্দিন, সফিকুর রহমান পলাশ, এ্যাড শেখ শামিম আহমেদ পলাশ, অধ্যাপক এবিএম আদেল মুকুল। এসময় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, কাউন্সিলর এসএম রাজুল হাসান রাজু, কাউন্সিলর জাকির হোসেন বিপ্লব, শেখ মো: আবু হানিফ, আজিজুর রহমান রাসেল, মো: রুহুল আমীন খান, কাজী জাকির হোসেন, এস.এম সিরাজুর ইসলাম, নাসির হোসেন সেন্টু, শেখ মো: আবিদ উল্লাহ, চ.ম মুজিবর রহমান, শেখ মো: নূর ইসলাম, শেখ জাহিদুল ইসলাম, শেখ জাহিদুল হক, শেখ রুহুল আমিন, ইউসুফ আলী খান, মো: জাকির হোসেন, হাজী মো: মোতালেব মিয়া, মীর মো: লিটন, শিহাব হোসেন, ড. মো: সাইদুর রহমান, কাউন্সিলর গোলাম রাব্বানী টিপু, মো: মাসুম বিল্লাহ, কাজী মো: ইউসুফ আলী মন্টু, মিজানুর রহমান জিয়া, ইসরাফুল জামান খান, মীর রবিউল আলম, রাজিব হোসেন, শাহারিয়ার মাহমুদ রিয়াদ, মিঠু দে, বায়েজিদ হোসেন, মেহেজাবিন খান, মো: শওকাত হোসেন, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, রেজাউল ইসলাম টুকু, তাজমুল হক তাজু, আসিফ ইকবাল হোসেন, ইখতিয়ার মোল্লা, রফিকুর রহমার মারুফ, হুমায়ুন শিকদার, লিটন মাহমুদ, রবিন ধর, মো: জিলহাজ্ব হাওলাদার, রিপনুজ্জামান রিপন, মোজাহার হোসেন, হাবিবুর রহমান হাবিব, তাসকিন শরীফ, আসাদুজ্জামান লিপন, ইমরান হাওলাদার, গোলাম রাব্বানী মামুন, ফরহাদ হোসেন, আসাদুল ইসলাম সানি, ইঞ্জি ইসমাইল সুমন, মোস্তাফিজুর রহমান বাদল,  শুকুর আসলাম শ্রাবন, সুরুভি আক্তার লাইজু, রফিকুল ইসলাম কাজল, খান আজিম হিজল, সাব্বির আহমেদ, মশিউর রহমান, মো: ইমরান হোসেন সাগর, মোসাদ্দেক হোসেন ইমন, রফিকুল ইসলাম খান, হাসান শেখ, জাকির হোসেন খোকন, শাহরিয়ান নেওয়াজ রাব্বি, রবিউল ইসলাম প্রিন্স, আরিফুল ইসলাম অনিক, হামিদা বেগম, রেয়াজাদ হোসেন জন, বুলবুল আহমেদ, কামরুল ইসলাম, আলী আজগর আকন, মো: নাসির উদ্দিন, আকরাম হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান কামাল, জায়েনুর ইমলাম বাবু, গোলাম মাওলা টিংকু, শেখ রায়হান উদ্দিন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, শফিকুল ইসলাম অভি, ইব্রাহীম মোড়ল, আতিকুর রহমান সোহাগ, নজরুল ইসলাম নবী, আহসান হাবীব রুবেল, মো: খালিদ হোসেন তুহিন, ফাহিদ হোসেন ঐশ্বর্য, হেলাল খান, কবির হোসেন, ইমরান গাজী, ফয়সাল হোসেন, রাজু শেখ, শহিদুল ইসলাম, জান্নাতুল ফেরদৌস রুপম, নাসির শেখ, মারুফ হোসেন, শহিদুল ইসলাম রিপন, শামিম হাওলাদার, হাসান মোল্লা, নিয়াজ মোর্শেদ সৈকত, নূর আলম, ইব্রাহীম হোসেন আরজু, আফরোজ আহসান, এসএম দিদার, রওশান আনজির অন্তু, মো: শওকাত হাওলাদার, আব্দুর রাজ্জাক, আরিফুল ইসলাম রাসেল, মো: আল আমিন হাওলাদার, তারিফুল ইসলাম তারিফ, এছাড়াও উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য রম্মান আহমেদ, দেবদাশ বিশ্বাস, মো: হানিফ শেখ, তাপস রায় চৌধুরি, আবু হেনা, আলী সোহাগ, মারুফ চৌধুরি রিমন, রাশেদুজ্জামান রুবেল, নাসির মৃধা, নূরান নাহান খাতুন মুন্নি, মো: আল আমিন, সুমা আক্তার প্রমুখ। পবিত্র কোরআন ও গীতা থেকে পাঠের মাধ্যমে সমাবেশে শুরু হয়। সমাবেশের পরে বেলুন ফেস্টুন ও কবুতর উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আনন্দ র‌্যালীর উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন শেষে বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালীটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় গিয়ে শেষ হয়।