উপজেলা নির্বাহী অফিসের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী গুচ্ছগ্রামে ঘর দেওয়ার কথা বলে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে
।
রিপোর্টার মাইনুল ইসলাম ইমন
মোসাঃ শশী আক্তার বয়স ৩০ বছর পিতা মোঃ আক্কাস আলী শেখ ঠিকানাঃ পূর্ব হাসামদিয়া ৫ নং ওয়ার্ড ভাঙ্গা পৌরসভা থানা ভাঙ্গা জেলা ফরিদপুর। মোঃ টিটু শেখ বয়স ৪০ বছর পিতা মোঃ মোতালেব শেখ ঠিকানাঃ তুজারপুর থানাঃ ভাঙ্গা জেলাঃ ফরিদপুর। উপজেলা নির্বাহী অফিসের কেয়ারটেকার সুবাদে উপজেলা নির্বাহ অফিসারের নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে গুচ্ছগ্রামে ঘর দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন কলা কৌশলে মোট অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। যার ভুক্তভোগী মোসাঃ শশী আক্তার এর কাছ থেকে মনসুরাবাদ গুচ্ছগ্রামে একটি ঘর দিবে বলিয়া তার নিকট থেকে ৫০,০০০ হাজার টাকা টিটু শেখ তার বসত বাড়িতে বসিয়া স্ত্রী ও পিতার সামনে বসে ৫০০ টাকা নোটের ৫০, ০০০ টাকার একটি বান্ডিল দেই। আমার সামনে বসে তার স্যার কে ফোন করে আমি বলি আপনার স্যার কি করে সে বলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্যারের সঙ্গে কথা হয়েছে ১৫ দিন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আমাকে গুচ্ছগ্রামের একটি ঘর দেওয়ার কথা বলে অঙ্গীকার করে অঙ্গীকার অতিবাহিত হয়ে গেলে আমি তার কাছে ঘর অথবা টাকা চাইতে গেলে আজ দেবো কাল দেবো বলে বলে এক বছর অতিবাহিত পার করে এখন সে টাকাও দিচ্ছে না ঘর ও দিচ্ছে না টাকা নেওয়ার সময় সাক্ষী ১ মোঃ আশিক তালুকদার ২ সুমা বেগম ৩ রিনা বেগম সহ আমার পরিবারসহ স্থানীয় বিভিন্ন লোকজন বিষয়টা যানে। টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখায় মিথ্যা মামলা দেওয়ার হুমকি দেয় মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তাই আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসার চরভদ্রসন বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করি। বিষয়টি তিনি আমলে নিয়েছেন অভিযোগটি রিসিভ করেছেন তিনি আরো বলেছেন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
