ক্রীড়াই শক্তি ক্রীড়াই বল মাদক মুক্ত সমাজ গড়ো।
                নুরুল আলম, স্টাফ রিপোটারঃ
ক্রীড়াই শক্তি ক্রীড়াই বল, মাদককে না বলুন ক্রীড়া কে হ্যাঁ বলুন এই স্লোগান শুধু ক্রিয়া দিবসের মধ্যে সীমাবদ্ধ। অথচ সারা বাংলাদেশ ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ক্রীড়া ইনস্টিটিউট, ক্রীড়া ফেডারেশন সব আছে। তৃণমূলে নেই কোন তার বাস্তবে রূপ রেখা, যদিও বা কয়েকটি জেলায় থাকে,কিন্তু সেখানে নেই কোন খেলার মাঠ সরঞ্জামাদি ও চর্চা। উপজেলা,জেলা,বিভাগ,কেন্দ্রীয় পর্যায়ে টিম করা আছে নামে মাত্র যারা কখনো খেলাধুলা করেনি তাদেরকে দিয়েও করা হয়েছে কমিটি, তাই এর কোন সুফল পাচ্ছে না বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। খেলাধুলা মানে বিনোদন এই বিনোদনের মধ্য দিয়ে একটি ছেলে ভালো খেলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের ভাবমূর্তি ও সম্মান বয়ে আনতে পারে। এতে করে তার নিজের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার ও উন্নত হয়। সকল কর্মকান্ডের পাশা পাশি খেলাধুলার চর্চা করা এতে শারিক ব্যায়াম হয় মাইন্ড ফ্রেশ থাকে অসৎ কর্মকাণ্ড চিন্তা ভাবনা থেকে মুক্ত থাকে,মাদকাসক্ত থেকে দূরে থাকবে। সাধারণ মানুষ, কর্মজীবী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সারা দেশের মানুষের একটাই প্রত্যাশা যেখানেই প্রতিষ্ঠান আছে খোলা জায়গা আছে সেখানেই খেলাধুলার মাঠ তৈরি করে দেওয়া। প্রত্যেকটি উপজেলায় একটি করে স্টেডিয়াম থাকা দরকার পাশাপাশি প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের খেলাধুলার মাঠ ও সরঞ্জামাদি থাকা জরুরী এবং নিশ্চিত করা এই লক্ষ্যে সকলের সহযোগিতা থাকলে দেশের খেলাধুলার মান-সম্মান বৃদ্ধি পাবে। খুন খারাপি, ধর্ষণ, মাদকাসক্তি, এগুলো কমে যাবে। বাংলাদেশের বেশিরভাগ হাই স্কুল, কলেজ ভার্সিটিতে, বাস্কেটবল গ্রাউন্ড নেই বললেই চলে। একটি বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে দাগ দিয়ে তিন চারটা খেলা পরিচালনা করতে পারে। ভলিবল, ব্যাডমিন্টন, টেবিল ট্রেনিং আরো অনেক। তাই উপজেলা পৌর শহর কেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান গুলোতে বাস্কেটবল গ্রাউন্ড তৈরি করা খুবই জরুরী মনে করে ক্রিয়া প্রেমিক খেলোয়াড় গন, এই খেলা দেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক খ্যাতি সম্পন্ন, অনেক মাঠ পড়ে আছে সঠিক পরিচর্যার অভাবে গরু-ছাগল মাঠে চরে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই উঁচু নিচু গর্ত ঘাসে ভরে গেছে।
