বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা পালিত।

মোঃ রাওফুল বরাত বাঁধন ঢালী। বিবিসি নিউজ২৪ লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি
গণঅভ্যুথানের প্ররণায় শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ এবং দুর্ণীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রামে ছাত্র নাগরিকের সাথে বৈষম্যবিরোধী কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বীরত্বমরা,
এতে বৈষম্য ও দুর্ণীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তার ধারাবাহিকতায় আজ কুড়িগ্রাম জেলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীরা, ছাত্র-জনতার মতামত নেন কেন্দীয় সমন্বয়করা।
জেলায় জেলায় সফর উপলক্ষে সোমবার রাতে কুড়িগ্রামে আসেন আবু সাইদ লিয়ন, তারিকুল ইসলাম, রকিব মাসুদ, এস আই শাহিন, মুনতাহিনা মাহজামিন মোহনা,আব্দুল মুলঈম, মিশু আলী সুহাস, মো: জহির রায়হান, ফিজাদুর রহমান দিবস, সুমন বসনিয়া, সজিব ইসলাম, আবদুর রফিক সহ ১২ জন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কের একটি দল।
সকালের দিকে তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ পরিবারের বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন। পরে বিভন্ন রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনের কর্মকর্তা ব্যক্তিদের সাথে কথা বলেন তারা। পরে বিকেলে কলেজ মাঠে ছাত্র-জনতার মুখে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে অনিয়ম, দুর্ণীতি ও আশা আকাংখার কথা শোনেন তারা।
কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মুনতাহিনা মাহজামিন মোহনা ও মিশু আলী সুহাস জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯টি প্রতিনিধি দল গোটা বাংলাদেশের জেলা ও বিভাগগুলোতে সফরে বের হয়েছে। এর উদ্দিশ্য হলো গত ৫ আগষ্টের গণ অভ্যুত্থানে দেশের প্রতিটিস্তরের মানুষ সব জায়গা থেকে অংশগ্রহণ করেছেন। পরবর্তীতে বন্যাসহ বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এসব মানুষের কাছে পৌছানো সম্ভব হয়নি, তাদের কথা শোনা সম্ভব হয়নি।
গণ অভ্যুথানে অংশ নেয়া ছাত্র-জনতার দাবি ও প্রত্যশা জানাই এই সফরের উদ্দিশ্য। স্বৈরাচার পতনের পর আজ যে নতুন বাংলাদেশ সেই নতুন বাংলাদেশে তরুণ প্রজন্মের প্রতাশা ও দাবিগুলো কি সেগুলোর ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশের কার্যক্রম পরিচালনা করাই এই সফরের উদ্দিশ্য বলে জানান সমন্বয়করা। সেখানকার নাম বলতে অনিচ্ছুক সাধারণ সুশীল সমাজের জনগণরা বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ আতংকিত অনিরাপর্তা বোধে জীবন যাপন করছে তাঁরা সাধারণ মানুষের বিশ্বাস মনোবল ও প্রশাসন কে বৈষম্য জনক সকল কাজ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে বলেছেন তাঁরা বলেন মনে, রাখবেন যাঁরা লুটপাট করে টাকা কামিয়ে ছে মানুষের ক্ষতি করেছে তার পলাতক কিন্তু যাঁরা সাধারণ জনগণ সাধারণ সমর্থক আছেন তাঁরা নিরহো, আমরা সকলে মিলে মিশে একটা সুন্দর নিরাপদ সম্পুর্ন স্বাধীন রাষ্ট্র কায়েম করবো, যে রাষ্ট্রের মাটির থেকে মানুষের দাম বেশি হবে, যদি মানুষ না থাকে মাটি দিয়ে কি করবেন।
পুরো বাংলাদেশ কে বাচাতে পুরো বাংলাদেশ কে সি সি টিভি ক্যামেরার আওতায়ধীন করা হোক, এবং আইন হোক মদিনা সনদ।

You may have missed