বৈষম্যবীরধী সৎ ও সাহসী সাংবাদিক এর নামে একের পর এক মিথ্যা মামলা।

আরমান হোসেন রাজু
বিবিসি নিউজ ২৪,
লালমনিরহাট জেলা প্রতি নিধি।

গতো ৫ই আগষ্ট, লালমনিরহাট জেলায় আলোচিত সমলোচিত আওয়ামিলীগ নেতা,হুুন্ডি ব্যবসায়ী সাখাওয়াত হোসেন সুমন খান, এর বাসায়
অগ্নি দগ্ধ ও লুটপাটের ঘটনায় ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে, বিগত নয়মাস প্রশাসনের কোন রকম তদন্ত ছাড়া, গতো ২৭শে মে একটি এজাহার দাখিল করা হয়,লালমনিরহাট সদর থানায়,। যেখানে ৩৮ জনকে এজাহার ভুক্ত ও ৩০ ৩৫ জনকে অজ্ঞাত করে এজাহার দাখিল করে আরমান আরিফ ২৭,নামে একজন ব্যাক্তি।
এখানে ৩৩নাম্বারে বিবিসি নিউজ ২৪ রংপুর বিভাগীয় চীপ, দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ পত্রিকা লালমনিরহাট জেলা প্রতি নিধি, ঢাকা বুলেটিন নিউজ স্টাফ রিপোর্টার, ফেসবুক নিউজ পোটাল, উত্তরবঙ্গ ক্রাইম নিউজ সম্পাদক, বাঁধন ঢালীর। নাম দেওয়া হয়, যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তি হীন।
সাংবাদিক রা বাঁধন ঢালীর সাথে কথা বললে তিনি জানান যে এটি সম্পুর্ন মিথ্যা মামলা এটি একটি আলোচিত ঘটনা, বাংলাদেশের এমন কোনও মিডিয়া নাই যে এ বিষয়ে অবগত নয়্,লালমনিরহাট জেলা শহরের প্রতি টি মানুষ এ বিষয়ে জানে সেখানে কি ঘটেছে সেদিন। কেনওনা সাখাওয়াত হোসেন সুমন খানের বাসাটা জনবহুল আবাসিক এলাকায় অবস্থিত।
যা লালমনিরহাট সদর থানা প্রাঙ্গন হতে ১০০ গজ পিছনে সামনে।
ঘটনার নয়মাস পরে এ মামলা একটি ষড়যন্ত্র শত্রুতামূলক হয়রানিমূলক ছাড়া আর কিছু নয়। তিনি বলেন, আমি বাঁধন ঢালী ছাত্র জীবন এ আমার রাজনীতি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এর আদর্শে গড়া সংগঠন,জাতীয় তা বাদী দল
বি এন পির, ছাত্র দলের পৌর সদস্য হিসেবে শুরু করি, ও পরে স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতি করি, এবং লালমনিরহাট পৌর ৩ নং ওয়ার্ডে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলাম, ২০১৩ সালে পরবর্তীতে বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় আওয়ামী লীগ আমাকে হয়রানি করতে শুরু করে,দোকান ভাংচুর ও লুটপাট জুলুম শুরু করে আমার প্রতি, যার মধ্যে জি আর ৫৫৭ লাল মামলাটি এখন ও চলমান,আমি রাজনীতি করবোনা বাদদিয়েছি আজ ১০ বছর, সাংবাদিকতায় জড়িত হই ২০১৮ সালে এবং পাশাপাশি ঢালীফ্যাশন হাউস নামে একটি পুরুষ পোষাকের দোকান চলমান রাখি যার উসিলায় আল্লাহ আমার ও আমার পরিবারের রিজিকের ব্যবস্থা করেন,। গতো ৯ বছর যাবত সে ব্যাবসা করছেন। বাঁধন ঢালী আরো বলেন, আওয়ামী লীগ এর কোনও কমিটি তে তার কোনও সদস্য পোষ্ট নাই, তাকে কি ভাবে কোন ভিত্তি তে আওয়ামী লীগ বানানো হচ্ছে,
এবং একের পর এক মিথ্যা মামলায় জড়ানো হচ্ছে তা সাংবাদিক ও সচেতন মানুষ হিসেবে আমাদের ওজানা।
বাঁধন ঢালী জাতীয় সাংবাদিক ঐক্য ফোরাম লালমনিরহাট জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক। বাংলাদেশ জার্নালিজ কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক,এর দায়িত্ব পালন করে আসছেন, যা চলমান,
আরো উল্লেখ্য যে, দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ পত্রিকায় ৫ই আগষ্ট এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের আহবান করে নিউজ করেণ তিনি, সাখাওয়াত হোসেন সুমন খান, এর বিভিন্ন অপকর্মের বিরুদ্ধে সে নিউজ ও করেছেন বিগত সময়ে,
যা গুগলে আজও বিদ্যমান রয়েছে। আওয়ামী লীগ এর বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে সে লিখেছেন যা গুগল সাক্ষী দেয় আজও।
এ মামলার সুষ্ঠু তদন্তের দাবী জানানো হলো, এবং মিথ্যা ভিত্তি হীন হয়রানি মূলক মামলার বাদি কে আইনের আওতায় আনার আহবান জানান তিনি। যাঁরা মৃর্তু বরণ করেছেন তাদের পরিবারের কেউ এ মামলার বাদি বা সাক্ষী নন,। এখানে ভিকটিম পরিবারের কারে সংপৃক্ততা নাই,। বাঁধন ঢালীর নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার কর করতে হবে। আইনের সুশাসন কায়েম কর করতে হবে। সিআইডি, ডিজি এফ আই সহ সকল গোয়েন্দা সংস্থার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলো,।
সুষ্ঠু তদন্তের জোর দাবি করা হলো। ঘটনার দিন বাঁধন ঢালী ঘটনা স্থলের এক কিলোমিটারের ভিতরেই ছিলেন না। সাখাওয়াত হোসেন সুমনের নামে সে নিয়মিত নিউজ করতো,সাখাওয়াত হোসেন সুমন খান লালমনিরহাটে বেশ কিছু প্রশাষন ও সাংবাদিকদের বেতন দিয়ে পুষতো, যা প্রশাসনের ও জানা,।
কিন্তু বাঁধন ঢালী, তার নেয় নিতি নিয়ি চলে, আপোষ হীন সাংবাদিকতা করে, সাংবাদিকতা, তার পেশা নয় প্রতিবাদটা তার নেশা।, সন্ত্রাসী সাখাওয়াত হোসেন সুমন খান এর বিপক্ষে, নিউজ করাতে এর আগে বিডিয়ার গেটে তাকে হেনস্তা করে সুমন খানের গুন্ডা বাহিনী। কিনতে চায় তাকে। এ বিষয়ে থানায় একটি অভিযোগ করা আছে সুমন খানের বিরুদ্ধে। প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ডাক্তার মোঃ ইউনুস স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হইলো।
বাংলাদেশে কলমের স্বাধীনতা দিন আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করুন শোষণ বন্ধ করুন।