পৃথিবীকে বসবাস যোগ্য রাখতে আজই পলিথিন ব্যাবহার পরিত্যাগ করুন।

আরমান হোসেন রাজু সাংবাদিক বিবিসি নিউজ ২৪ লালমনিরহাট জেলা প্রতি নিধি।

বাংলাদেশের হাট বাজার গুলোতে পলিথিন ব্যাগের ব্যাবহার মাত্রা তান্ত্রিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
অতিতে খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ আইন পাশ করলেও নেই সে আইনের কোন প্রয়োগ। বাংলাদেশের থানা জেলার সকল হাটবাজার গুলোতে ব্যাপক ভাবে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বিশ্ব পরিবেশের জন্য এক বড় হুমকি। বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি মোদি দোকান, ছোট ছোট পান সিগারেট দোকান, কাঁচা বাজার, মাছের আরত, ফলের দোকান, সহ সকল দোকানিদের ব্যাবহার করতে দেখা যাচ্ছে, তারা যেন পলিথিন ব্যাগের উপরেই নির্ভর হয়ে গেছে, এই পলিথিন ব্যাগ দামে শাশ্রয়ি হওয়ায় এবং পণ্য বহনে সহজ হওয়ায়, সকলেই এটির ভিতরেই ঝুঁকেছে,এদিকে সাবেক পরিবেশ মন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন যে দেশের শতকরা ৯০ ভাগ ব্যবসায়িক কার্যক্রমে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহারের উপর নির্ভর হচ্ছে।
কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এ আইন অমান্য করে অবৈধভাবে এই অবৈধ পলিথিন উৎপাদন ও বাজার জাত সরবরাহ করছে। এবং ক্রেতাদের ব্যবহার করতে বাধ্য করছে, সরকার কঠোরভাবে পলিথিন ব্যবহারে নিজের কঠর রুপ উপস্থাপন করতে না পারলে, বিশ্ব মানচিত্র পড়তে যাচ্ছে কঠিন এক হুমকির মুখে।
গতো ৫ই জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫.এ বছরের প্রতিপাদ্য প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময় পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
সচেতনতা মূলক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন। সরকার কঠোরভাবে এ দায়িত্ব কাজে লাগাতে না পারলে পলিথিন ব্যবহার কোনক্রমেই বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না সরকার আইনের মাধ্যমে সারাদেশে পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন বিক্রি ও ব্যবহার সকল ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ করে সরকারের সুন্দর সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়ন করুক পরিবেশবাদী সংগঠন সহ দেশের অধিকাংশ মানুষ পলিথিন নিষিদ্ধের দাবি জানায় কিন্তু প্রশাসনের নেকদৃষ্টি না থাকায় কোনভাবেই বন্ধ হচ্ছে না এই পলিথিনের ব্যবহার, সারাদেশে এ ব্যবহার বেড়েছে ৯০ভাগ এটা বন্ধ করতে হলে জনসচেতনতার পাশাপাশি স্থানীয় আইন প্রয়োগ কারিগণের ক্ষমতা প্রয়োগ করে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে বলে অভিজ্ঞ মহল সাংবাদিক মহল সহ সুশীল সমাজের জনগণ মনে করছেন।