নরসিংদীর পলাশে চাদাঁ না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে হত্যার চেষ্টা

মোঃ তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি

নরসিংদীর পলাশে চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে হত্যার চেষ্টা।
নরসিংদীর পলাশে এক ব্যবসায়ীকে লোহার রোড দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করে সন্ত্রাসীরা হত্যার চেষ্টা করে। ভুক্তভোগী
ব্যবসায়ী রনেল মিয়া বলেন এ ঘটনায় থানায় মামলা না করার জন্য আমাকে মোবাইল ফোনে হুমকি-ধামকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন হামলাকারীদের বিরুদ্ধে।

পলাশ থানায় দায়ের করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানা যায়, পলাশ উপজেলা সারকারখানায় আজ বিগত ১৩/১৪ বছর যাবত ডিলার শিপ নিয়ে সরকারি রাজস্ব প্রদানের মাধ্যমে বৈধভাবে এ জায়গায় ব্যবসা করে আসছেন দক্ষিণ সাদারচরের রনেল মিয়া। তাকে মারধর করে গুরুতর আহত করা এবং হত্যার চেষ্টা করা তারা সবাই পলাশ উপজেলা খানপুর এলাকার প্রতিবেশী এবং তারা বহু অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে থানা এজাহারে।

ভুক্তভোগী রনেল মিয়া বলেন, দীর্ঘদিন থেকেই তার ব্যবসার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিনিয়ত চাঁদা দাবি করে আসছিল,

বুধবার ২৫/০৯/২০২৪ ইং তারিখ সকালে ১১:৩০ ঘটিকার সময় পলাশ থানা দিন ঘোড়াশাল পৌরসভার ঘোড়াশাল পলাশ সরকার খানার ভিতরে প্রজেক্টের কাজ দেখিতে গেলে রনেল মিয়াকে জানে মেরে পেলার জন্য হঠাৎ অতর্কিত হামলা করে বসে, লোহার রড দিয়ে এলো পাতাড়ি মারতে থাকে তার ডাক চিৎকার শুনে আসে পাশে থাকা মানুষ আগাইয়া আসলে প্রকাশ্যে খুন করার হুমকি দিয়ে ঘটনারস্থল থেকে চলে যায় এবাদত, মাসুম ও জাকির।
সার কারখানার লোকজনের সহযোগিতায় ব্যবসায়ী রনেল মিয়াকে প্রথমে পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ বেড না থাকায় পলাশ ওয়াবদা রোড সংলগ্ন আনোয়ারা মেডিকেলে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এবাদত ভুইয়া (৪৫) পিতা মোঃ আজিজ ভূঁইয়া। মাসুম ভূইয়া (৩৫) পিতা- ফিরোজ ভূইয়া ও জাকির সন্ত্রাসী বাহিনীকে চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় ব্যবসায়ীক ভাবে ও নানাভাবে ক্ষতি করে আসছিল। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় তারা একত্রিত হয়ে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের করিম অফিস সহকারী ও আরো দুই জনকে জোরপূর্ব বাহির করে তালা দেয় ও ১০ লক্ষ টাকা জোরপূর্বক চাঁদা দাবি করে।

পলাশ উপজেলা শ্রমিক দলের বড় এক নেতার সহযোগিতায় এবাদত, জাকির,মাসুম, ও আরো কয়েকজন মিলে হয়রানি করে আসছিল এবং ঘটনার দিন রনেলকে হামলা করে মারপিট করে এবং হত্যার