দেলওয়ারা বেগম ছিলেন বহু গুনে গুনান্বিত নারী জাগরণের অগ্রদূত..স্মরণ সভায় সুজিত অধিকারী



মো : আ‌মিরুল ইসলাম বাবু , খুলনা :
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী বলেছেন, দেলওয়ারা বেগম বহু গুনে গুনান্বিত নারী জাগরণের অগ্রদূত। তিনি একাধারে একজন শিক্ষক ছিলেন, অপরদিকে তিনি শিক্ষাবিধ হিসেবে শিক্ষক নেতা, ক্রীড়া সংগঠক, সাংস্কৃতিক সেবীসহ একজন রাজনীতিবিধ ছিলেন। তাঁর চর্তুরমুখী প্রতিভা তাঁকে সমাজে স্মরণী করে রাখবে। তিনি আরো বলেন, এক সময় ছিলো নারীরা ঘর থেকে বের হতে পারতো না। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের হাল ধরার পরে নারীদেরকে তাদের অধিকার ও মর্যাদার ফিরিয়ে দিতে আন্দোলন শুরু করেন। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ দেলওয়ারা বেগমের সৃষ্টি হয়েছে। আজ আমাদের দেলওয়ারা বেগমের পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার আদর্শ, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে হবে। সেজন্যে আসুন সবাই সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে নারী পুরুষ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আরো দেলওয়ারা বেগম তৈরী করতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি। শুক্রবার বাদ আসর দলীয় কার্যালয়ে খুলনা জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত অধ্যক্ষ দেলোয়ারা বেগমের স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হোসনে আরা চম্পার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাজনীন নাহার কণার পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এ্যাড. মুজিবুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম খালেদীন রশীদী সুকর্ণ, খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ রায়হান ফরিদ। সোনাডাঙ্গা থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূর জাহান রুমি, রওশন আরা রিনি, ফারহানা আফ্রোজ, শামছুন্নাহার হাসনা হেনা, জয়নাব পারভীন, পলাশী মজুমদার, শিউলি বেগম, তরিকুর ইসলাম সুমন, মারুফুজ্জামান ড্যানি, মো. হাসানুজ্জামান, জাকিয়ার রহমান ওমান, সোনিয়া, আজিজা, হাসিনা বেগম, জেসমিন, সঞ্চিতা রায়, নিবেদিতা, আশালতা ঢালী, মলিনা জোয়াদ্দার, আনোয়ারা, মনিষা মন্ডল, হাসাবুর রহমান স্বপ্নিল, বাধন হালদার, নাভিদ গজনবী, আমিনুল ইসলাম শাওন, রনি শিকদার, জয়ন্তি সরদার, ফরিদা ইয়াসমিন, পলাশ রায়, সাগর হোসেন, সায়েম হোসেনসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

You may have missed