চট্টগ্রামে কোটা বাতিলের আন্দোলন ছাত্র লীগ ও শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপে সংঘর্ষে তিন জন নিহত দুই শতাধিক আহত

আহমেদ রেজা চট্টগ্রাম প্রতিনিধি বিবিসি নিউজ ২৪
চট্টগ্রাম কোটা বাতিলের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কর্ম সূচীতে ছাত্র লীগ ও শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপে সংগর্ষ। নগরী মুরাদপুর এলাকায় আজ বিকাল ৩ ঘটিকায় কোটা বাতিল আন্দোলনের সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্র লীগ কর্মী সংঘর্ষ ঘটনা ঘটেছে।
শিক্ষারথীদের প্রথম দাবি কোটা বাতিল।তার মধ্যে মুক্তিযোদ্ধের ৫৫% কোটা কমিয়ে ১৫% আনা শিক্ষার্থীদের দামি প্রতিবন্ধী কোটা মাত্র ১% আর মেধাবী শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার তালিকায় আনা ।গত কালকে (১৫)জুলাই ২০২৪ তারিখ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীরা আর্ধ রাতে একটার সময় মশাল হাতে ও মোটো ফোনের আলোতে আন্দোলনের কর্ম সূচীতে অংশ গ্রহন করে আন্দোলন কর্ম সূচী পালন করেন বলে জানান সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ (১৬)জুলাই২০২৪ বিকাল (৩)টার সময় আন্দোলন কর্ম সূচীতে অক্সিজেন মোড় থেকে মুরাদ পুর মোড় সোলক বহর বহদ্দারহাট দুই নং গেইট সহ বিভিন্ন জায়গায় মেডিকেল শিক্ষার্থী, সহ অন্যান্যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা আগত হয়ে আন্দোলনের অংশ গ্রহন করেন।সকল শিক্ষার্থীরা নগরী মুরাদপুর চত্বরে অবস্থান করেন বিকাল (৪) টার সময়। যদি ও বা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পাঁচ লাইশ থানার কর্মরত পুলিশ সদস্যরা দায়িত্বর অফিসার মুরাদপুর মোড়ে অবস্থান করেন যাতে কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে।এর পাশা পাশি ছাত্র লীগের আওয়ামী লীগের নেতা চট্টগ্রাম মহানগর রনি নেতৃত্বে কিছু ছাত্র লীগ নেতা কর্মী ও মাঠ কর্মীরা একই স্থানে অবস্থান করেন। যখন শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে। বিপরীত দিক থেকে ছাত্র লীগের নেতা কর্মীরা তাদের উপর অতর্কীত হামলা চালায়। সেই সময় দুই গ্রুপের ইট পাটকেল চূড়ে,লাটি চার্স করে। শিক্ষার্থী আন্দোলন বান চাল করতে। এক পর্যায় পরিস্থিতিতে দুই গ্রুপে পালটা হামলা সংঘর্ষ ঘটনা ঘটে।এক পর্যায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ফাঁকা টিয়া সেল,ও রাউন্ড চালিয়ে দীর্ঘ দুই ঘন্টায় সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণ করেন। এবং যান বাহন চলাচল স্বাভাবিক ভাবে চলাচলের ব্যবস্থা করেন। সংঘর্ষে আহত হন দু-শতাদিক দুই গ্রুপে। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপালে জরুরী বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসাদীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন।এখন পর্যন্ত তিন জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যায়। বাকি শিক্ষার্থী ও ছাত্র লীগ সদস্য সংঘর্ষে আহত হয়েছে তাদের চিকি জন্য ভর্তি করনে। হাসপাতালে জরুরী বিভাগে তিন জনে এখনো পরিবার সন্ধান না মিলায় তাদের খজ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান। তদন্তে সিএমপি পাঁচ লাইশ থানার দায়িত্ব কর্মকর্তা এবং ডি আই জি,মাহফজুর রহমান সহ মেট্রোপলিটন পুলিশে ডিসি মুহম্মদ আলী হোসেজ উপস্থিতে।এ ঘটনার সূত্র সুষ্ঠ তদন্তে সকল দোষীদের আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগে নিহতদের পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা।

You may have missed