কেন্দুয়া উপজেলার মাইজকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন সরানোর জোর দাবী

মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, ময়মনসিংহ বিভাগের বিশেষ রিপোর্টারঃ

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আমরা শিক্ষা গ্রহন করি
আর এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যদি হয় নেশার ভবন
তাহলে এই ভবনকে কি করা উচিৎ ?

এমন একটি পুরাতন ভবনে চলছে নেশার ছড়াছড়ি

কেন্দুয়া উপজেলার ৯নং নওপাড়া ইউনিয়নের মাইজকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি পুরাতন ভবন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।
এই ভবনটিতে সন্ধ্যা বা রাত হলে কিছু অসাধু নেশাগ্রস্ত ব্যক্তি/লোকজন নেশা খাওয়ার জন্য ভবনটিতে প্রবেশ করে আড্ডা দিতে দেখা যায়।
এই নেশা গ্রস্ত লোকজন এই এলাকা ভালো ভালো লোকদের নেশা ব্যবহার করাতে চেষ্টা করছে নেশাখোর লোকজন।
বিষয়টি উক্ত প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক সভাপতি মোঃ আমীর হোসেন রিপনের চোখে / নজরে পড়লে তিনি উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক,সহকারী শিক্ষক তথা সদস্য সহ মাইজকান্দি গ্রামের অভিভাবকদের সাথে কথা বলেন।

আমীর হোসেন রিপন উক্ত ভবনটি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দৃষ্টি আকর্ষণসহ উক্ত প্রতিষ্ঠানের পুরাতন ভবনটি টেন্ডারের দাবি জানান।

মাইজকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুর নাহার নাসিমা বলেন- আমি আমার প্রতিষ্ঠানের পুরাতন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ভবনটি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমদাদুল হক তালুকদারের সাথে কথা বলেছি বেশ কিছুদিন আগে এবং স্যারে কাছে পরিত্যক্ত ভবন নিয়ে টেন্ডার সংক্রান্ত নিয়ে আবেদন করি, কিন্তু  কর্তৃপক্ষ ভবনটি নিয়ে কোন কর্ণপাত করেননি। জরুরি ভিত্তিতে ভবনটি সরিয়ে নেশা গ্রস্ত ব্যক্তিদের তরানিত্ব করা এবং স্কুলের মাঠের উন্নয়ন (মাটি কাটা)র ব্যবস্হা করিতে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।
কেন্দুয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মীর্জা মোহাম্মদ এর মুঠোফোনে ফোন দেওয়া হলেও সারা মেলেনি।