কুড়িগ্রামে ধর্ষনের অভিযোগে আদালতে মামলা।

বিশেষ প্রত
কুড়িগ্রামে প্রেমের সম্পর্কের জেরে কিশোরীর সাথে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে উঠে ফুলবাড়ি উপজেলার রাবাইতারি গ্রামের মোঃ বাবুল হোসেনের ছেলে মোঃ রবিউল ইসলামের।সম্পর্কের জেরে কিশোরীর সাথে মেলামেশা করতে গিয়ে ধরা পড়েন রবিউল ।পড়ে শালিসী বৈঠক বসলে একটি চক্রের সহায়তায় রবিউল বৈঠক থেকে পালিয়ে যায় উপায় না পেয়ে বিচারের দাবীতে আদালতে ধর্ষনের মামলা করেন ভুক্তভোগীর পরিবার।
অভিযোগ সুত্র জানা গেছে,অভিযুক্ত রবিউল প্রতিবেশী হওয়ায় দীর্ঘ দিন ধরে নানা প্রকার কু-প্রস্তাব ও বিবাহ করবে বলে প্রলোভন দেখাতো।২৩ তারিখ রাতে কিশোরী প্রকৃতির ডাকে ঘরের বাহিরে গেলে অৎ সুযোগে ১নং আসামী আমার উক্ত শয়ন ঘরে অজান্তে প্রবেশ করে। নানান প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরীর সাথে জোর পূর্বক ধর্ষন করে।পাশের ঘরে সৎ মা ও দাদী কিশোরীর কান্নার আওয়াজ পেলে অভিযুক্ত রবিউলকে হাতে নাতে আটক করে।পরে স্থানীয় শালিস হলে মিঠু আয়নাল মোহাম্মদ ক্যালের সহযোগিতায় বৈঠক থেকে অভিযুক্ত রবিউল পালিয়ে যায়।এ ঘটনার তিনদিন চার দিন পরে থানায় মামলা করতে গেলে থানার ওসি বিজ্ঞ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন।
কিশোরী জানায়,লেবুর সাথে ৬ মাসের প্রেমের সম্পর্ক।১ মাস ধরে শারিরীক সম্পর্ক। ঘটনার দিন রবিউল কিশোরীর ঘরে ঢুকলে কিশোরীর সৎ মা ও দাদী প্রেমিককে আটকে রেখে স্থানীয়দের খবর দেয়। পরে টানা ৩ দিন ঘরে আটকে রাখা রবিউলকে স্থানীয় মিঠু, আয়নাল, মোহাম্মদ আলী কেলে মিমাংসা করার নামে পালাতে সহযোগিতা করে।আমি ওই রবিউলকে চাই।তা না হলে আত্মহত্যা করবো।
এ বিষয়ে মোহাম্মদ আলী (কেলে) বলেন- ওই ঘটনা সম্পর্কে আমি কিছু জানিনা।কিছু বলার নাই।
অভিযুক্ত রবিউলের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।